শিরোনামঃ-
- অবঃ সরকারী কর্মকর্তা আলহাজ মো. খলিলুর রহমানের রোগমুক্তি কামনা
- ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহরের দাবিতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান
- সিলেট মহানগরীর ভিক্ষুক ও হিজড়াদের উপদ্রব ও চাঁদাবাজি বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে সিসিক মেয়র বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান
- অযৌক্তিক-নজিরবিহীন হোল্ডিং ট্যাক্স বাতিল করুন : বাসদ
- ব্যাটারি চালিত যানবাহনের হয়রানি-উচ্ছেদ বন্ধ করুন : সংগ্রাম পরিষদ
- সিলেটে বিশ্ব মেডিটেশন দিবস পালন
- বরইকান্দি মাদরাসার সাবেক অধ্যক্ষ মাওলানা বদরুল ইসলামকে বিদায়ী সংবর্ধনা প্রদান
- বুদ্ধ পূর্ণিমা’২৪ উপলক্ষে সিলেটে শান্তি শোভাযাত্রা
- অতি উচ্চহারের হোল্ডিং ট্যাক্স বিষয়ে সিলেটের নাগরিকবৃন্দের মতবিনিময় সভা আগামীকাল
- সর্বজনীন পেনশন স্কিমের লিফলেট বিতরণ করলেন আলোর ফেরিওয়ালা ইনু
» সোনার চেয়েও দামি ’চা’
প্রকাশিত: ২৬. এপ্রিল. ২০১৬ | মঙ্গলবার
সিলেট বাংলা নিউজ লাইফষ্টাইল ডেস্কঃ চায়ের দাম সোনার দামের চেয়ে বেশি।
শুধু বেশি না তাও নাকি ৩০ গুণ। শুনলেই চোখ কপালে ওঠার জোগাড়। কিন্তু এটাই সত্যি।
এই চা উৎপাদন করা হয় এবং লাখ লাখ টাকা খরচ করে মানুষ তা পানও করেন। চীনে তৈরি এই চায়ের নাম হল ‘ডা হং পাও’।
বিবিসি’র প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এই চায়ের ইতিবৃত্ত। প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০২ সালে এক ধনী ক্রেতা ২০ গ্রাম চা কেনার জন্য ব্যয় করেছিলেন ২৮ হাজার মার্কিন ডলার ( ২২ লাখ টাকা)।
অর্থাৎ প্রতি গ্রাম চায়ের জন্য তিনি খরচ করেছিলেন ১৪শ’ ডলার। এটাই বিশ্বের সবচেয়ে দামি চা।
এই চা উৎপাদিত হয় দক্ষিণ চীনের কুয়াশাচ্ছন্ন নদী তীরবর্তী ও পাহাড়ে ঘেরা ফুজিয়ানের উয়িশানে।
স্থানীয় চা উৎপাদনকারী জিয়াও হুই বলেন, এই চা দেখলে মনে হবে তা ভিখারির জন্য কিন্তু যে দাম তা সম্রাট এবং বুদ্ধের মতো যাদের হৃদয় আছে তাদের জন্যই বলতে হবে।
জিয়াও ও তার পরিবার কয়েক প্রজন্ম ধরে এই চা উৎপাদন করছে। উয়িশানে ‘ডা হং পাও’ কম দামেও পাওয়া যায়। কিন্তু সেটা আসল ‘ডা হং পাও’ নয়।
আসল চা দামি হওয়ার কারণ হল এই চায়ের আসল গাছের সংখ্যা এখন খুবই কম।
স্থানীয় টি মাস্টার জিয়াংনিং উ বলেন, এই প্রাচীন গাছ খুবই দামি, এক কথায় বললে অমূল্য। এই চায়ের উৎপাদন খুবই সীমিত।
বছরে মাত্র কয়েক শ’ গ্রাম আসল ‘ডা হং পাও’ উৎপাদিত হয় এবং গাছগুলো সব সময় সশস্ত্র পাহারায় থাকে। এই চা শুধু চীনা ধনীরা পান করেন তা নয়।
চীনের বাইরে ব্রিটেনসহ অনেক দেশের মানুষের কাছে এই চায়ের চাহিদা আছে।
উইকিপিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী, ‘ডা হং পাও’ চায়ে অক্সিজেনের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে।
চীনের লৌকিক কাহিনী বলে মিং সাম্রাজ্যের এক সম্রাটের মা এই চা পান করে আরোগ্য লাভ করেছিলেন।
এই সংবাদটি পড়া হয়েছে ৪৬৪ বার
সর্বশেষ খবর
- অবঃ সরকারী কর্মকর্তা আলহাজ মো. খলিলুর রহমানের রোগমুক্তি কামনা
- ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহরের দাবিতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান
- সিলেট মহানগরীর ভিক্ষুক ও হিজড়াদের উপদ্রব ও চাঁদাবাজি বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে সিসিক মেয়র বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান
- অযৌক্তিক-নজিরবিহীন হোল্ডিং ট্যাক্স বাতিল করুন : বাসদ
- ব্যাটারি চালিত যানবাহনের হয়রানি-উচ্ছেদ বন্ধ করুন : সংগ্রাম পরিষদ
সর্বাধিক পঠিত খবর
- হত্যা না করেও ২৬ জনের উপর হত্যা মামলার করলো আওয়ামী লীগ
- সুনামগঞ্জ জেলায় নির্বাচনী হাওয়া; সরেজমিন প্রতিবেদন
- জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি শাহীন আলী গ্রেফতার; উত্তাল দক্ষিণ সুরমা
- তালাকনামা জালিয়াতির দায়ে বিশ্বনাথে কাজী গ্রেফতার; ৭ জন আসামীর উপর গ্রেফতারী পরোয়ানা জারী
- কিডনী রোগীদের জরুরী তথ্য কণিকা জানা আবশ্যক
এই বিভাগের আরো খবর
- সিলেটে বর্ণাঢ্য আয়োজনে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন; একুশে টেলিভিশন মানুষের কথা বলে
- কপাল পুড়লো সিলেটীদের, বন্ধ হলো ব্রিটেনে কেয়ার ভিসায় পরিবার নেওয়া
- সিলেটে স্নাতক উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা প্রদান
- শক্তি ফাউন্ডেশন এর শীতবস্ত্র বিতরণ
- মেয়র আনোরুজ্জামান চৌধুরীর আহবানে শীতার্ত মানুষের পাশে মার্কেন্টাইল ব্যাংক