- যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরকে দালালমুক্ত ও শতভাগ যুববান্ধব প্রতিষ্ঠান করার দাবি
- শ্রমিকনেতা জাকারিয়া আহমদ জামিনে মুক্তি পাওয়ায় নগরীতে আনন্দ মিছিল
- মঈন উদ্দিন জগিং ক্লাবে সিহাব চৌধুরীর বিদায়ী সংবর্ধনা
- বাসদ নেতা আল কাদেরী জয়, ছাত্রনেতা মিরাজ, রিকশা শ্রমিক নেতা রুকন এর নিংশর্ত মুক্তি চাই : বাসদ
- সেবারদূত সামাজিক সংগঠনের কার্যকরী কমিটি গঠিত
- এসওএস চিলড্রেন্স ভিলেজ বাংলাদেশের বন্যার্তদের সহায়তা কর্মসূচী প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠান
- সিলেট মহানগর ব্যাটারি চালিত রিক্সা মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের স্মারকলিপি প্রদান
- এমসি কলেজের প্রফেসর মো. হুমায়ুন কবীর চৌধুরীর অবসরোত্তর ছুটিতে গমন
- মধুবন সুপার মার্কেট দোকান মালিক ব্যবসায়ী সমিতির সংবর্ধনা
- সুবিদবাজারে গণসংযোগ উপলক্ষে জামায়াতের দাওয়াতি সভা
» যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরকে দালালমুক্ত ও শতভাগ যুববান্ধব প্রতিষ্ঠান করার দাবি
Published: ২৯. এপ্রি. ২০২৫ | মঙ্গলবার

নিউজ ডেস্কঃ
বৃহত্তর সিলেটের অরাজনৈতিক কল্যাণমূলক স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠন সিলেট কল্যাণ সংস্থা (সিকস), সিলেট বিভাগের যুব সংগঠক, আত্মকর্মী ও বাংলাদেশপ্রেমী সৃষ্টিশীল যুবদের সমন্বয়ে এ প্রজন্মের মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে গঠিত অরাজনৈতিক স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক যুব সংগঠন সিকস’র অঙ্গ সংগঠন সিলেট বিভাগ যুব কল্যাণ সংস্থা (সিবিযুকস) এবং বাংলাদেশী প্রবাসীদের সবধরনের দাবী উপস্থাপনের বলিষ্ঠ সংগঠন সিলেট প্রবাসী কল্যাণ সংস্থা (সিপ্রকস)- এর যৌথ আয়োজনে দালালমুক্ত ও শতভাগ যুববান্ধব প্রতিষ্ঠান হিসাবে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, সিলেট-কে গড়ে তুলার দাবীতে মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল ২০২৫) দুপুর ১২টায় এমসি কলেজের প্রধান গেইট থেকে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর অভিমুখে পদযাত্রা, দুপুর সাড়ে ১২টায় যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, সিলেট অফিস প্রাঙ্গণে ৩০ মিনিট অবস্থান কর্মসূচী ও অবস্থান কর্মসূচী থেকে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা সহ যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করে ১০টি দাবী উপস্থাপন করা হয়।
শ্রেষ্ঠ যুব সংগঠক পদকপ্রাপ্ত মোহাম্মদ এহছানুল হক তাহেরের নেতৃত্বে পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়।
জাতীয় যুব দিবস ২০১০ এ জাতীয় যুব পুরস্কার শ্রেষ্ঠ যুব সংগঠক পদকপ্রাপ্ত সংস্থাগুলোর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও সিলেট কল্যাণ সংস্থার কার্যকরী কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ এহছানুল হক তাহেরের সভাপতিত্বে ও সিবিযুকস’র বিভাগীয় কমিটির সহ-সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ সাজ্জাদ খানের পরিচালনায় ৩০ মিনিট অবস্থান কর্মসূচীর শুরুতে পবিত্র কোরআন শরীফ থেকে তেলাওয়াত করেন সিবিযুকস’র বিভাগীয় কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ নাজমুল হুসাইন।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন, সিবিযুকস’র বিভাগীয় কমিটির সভাপতি আলহাজ্জ মুখতার আহমেদ তালুকদার।
একাত্মতা পোষণ করে বক্তব্য রাখেন সিলেটী সচেতন নাগরিক সমাজের আহবায়ক ও কানাডা প্রবাসী বিশিষ্ট্য কমিউনিটি নেতা মো. আমিনুল ইসলাম ডিনেস, সিলেট-৪ আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী মাওলানা আব্দুর রহীম, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র পদপ্রার্থী মো. শাহজাহান মাস্টার, সিকস’র কার্যকরী কমিটির সহ-সাধারণ সম্পাদক মো. তালেব হোসেন তালেব, সিবিযুকস’র সিলেট মহানগর কমিটির সভাপতি জাকারিয়া মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন সাকের, প্রচার সম্পাদক মো. ফুজায়েল আহমদ, সিলেট জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মাসুম মিয়াজী।
পদযাত্রা ও অবস্থান কর্মসূচীতে সমাজ সচেতন যুব নেতৃবৃন্দদের মধ্য থেকে উপস্থিত ছিলেন, দিলীপ আচার্য্য, মখছুছুর রহমান, দিপক কুমার মোদক বিলু, সাগর দে, মো. আল-আমিন আহমদ, মো. পিকুল হোসেন, মো. মহসিন উদ্দিন সুমন, মো. ইকবাল হোসেন, মোঃ আলী হায়দার, মো. হাবিবুর রহমান, সাংবাদিক মো. আব্দুর রাজ্জাক শাওন, মুসলেহ উদ্দিন চৌধুরী মিলাদ, মাওলানা রুহুল আমিন শিকদার, আফজাল হোসেন চৌধুরী, জাহিদুল ইসলাম পিয়াস, মোঃ তাজউদ্দীন ও মোহাম্মদ সহিদ চৌধুরী।
অবস্থান কর্মসূচী থেকে যে ১০টি উপস্থাপন করা হয়, দাবিগুলো হলঃ ১। স্বতন্ত্র যুব মন্ত্রণালয় চাই, ২। কর্মহীন যুবদেরকে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মাধ্যমে সঠিক প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করতে হবে এবং চাকুরীজীবীদের জন্য সন্ধ্যাকালীন প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে, ৩। বাংলাদেশের সর্বস্তরের কর্মহীন যুবদের তালিকা প্রণয়ন করতে হবে এবং ৬৪টি জেলা ও ৪৯৫টি উপজেলার তৃণমূল পর্যায় থেকে শিক্ষিত ও স্বশিক্ষিত কর্মহীন সকল যুবদের তালিকায় সম্পৃক্ত করতে হবে। পাশাপাশি যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মাধ্যমে জাতীয় যুব দিবসে আজ পর্যন্ত জাতীয় যুব পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের তালিকা প্রণয়ন করা হয়নি ও জাতীয় যুব পুরস্কারপ্রাপ্তদের জাতীয় যুব দিবস সহ যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উন্নয়নমূলক কাজে আমন্ত্রণ জানাতে হবে, ৪। যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের সকল প্রকার প্রশিক্ষণ কার্যক্রম অনলাইনের মাধ্যমে নিয়মিত প্রচারের ব্যবস্থা করতে হবে ও প্রশিক্ষিত যুবদের উন্নয়নমূলক কাজে সহযোগিতার জন্য সুদমুক্ত ঋণের ব্যবস্থা করতে হবে, ৫। যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের সকল প্রকার প্রশিক্ষণে যুবরা যাতে নিজেরা সরাসরি অংশগ্রহনের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারে তার ব্যবস্থা করতে হবে ও দুর্নীতিমুক্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে, ৬। কর্মহীন যুবদের দক্ষ করে গড়ে তুলার প্রাণকেন্দ্র যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অপসারণ করে শতভাগ যুববান্ধব প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে হবে ও স্বেচ্ছাচারিতায় মগ্ন কর্মকর্তা-কর্মচারী সহ দালালদের চিহ্নিত করে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরকে স্বচ্ছতায় পরিপূর্ণ প্রশিক্ষণের প্রাণকেন্দ্রে পরিণত করতে হবে, ৭। রাজনৈতিক ছত্রছায়া সহ সবধরনের অন্যায় কাজে যুবদেরকে কেউ যাতে ব্যবহার করতে না পারে সেব্যাপারে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে, ৮। বাংলাদেশের যুবদের বাঁচাতে বাংলাদেশ থেকে সকল অনলাইন জুয়া ও মাদক ব্যবসা নির্মূলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে, ৯। যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরকে সম্পূর্ণ দালালমুক্ত ও শতভাগ যুববান্ধব প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে হবে, ১০। যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের জেলা ও উপজেলায় দীর্ঘদিন একই জায়গায় যেসকল কর্মকর্তা-কর্মচারী চাকুরীরত আছেন, তাদেরকে বদলি করে নতুন কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ দিতে হবে।
» শ্রমিকনেতা জাকারিয়া আহমদ জামিনে মুক্তি পাওয়ায় নগরীতে আনন্দ মিছিল
Published: ২৯. এপ্রি. ২০২৫ | মঙ্গলবার

নিউজ ডেস্কঃ
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় কমিটির আইন বিষয়ক সম্পাদক ও সিলেট জেলা সিএনজিচালিত অটোরিকশা শ্রমিক ইউনিয়নের (চট্ট-৭০৭) সভাপতি মো. জাকারিয়া আহমদ জামিনে মুক্তি পাওয়ায় নগরীতে এক আনন্দ মিছিল বের করে শ্রমিকরা।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে আদালত থেকে জামিন পেয়ে মো. জাকারিয়া আহমদ হাজতখানা থেকে বের হলে শ্রমিকরা তাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়ে এই আনন্দ মিছিল বের করে শ্রমিকরা। এর পূর্বে আদালত প্রাঙ্গণে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সিলেট জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ঐক্য পরিষদের সভাপতি মো. দিলু মিয়ার সভাপতিত্বে ও শ্রমিক নেতা আলী আকবর রাজনের পরিচালনায় আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সহ সম্পাদক ও সিলেট বিভাগের সভাপতি হাজি মঈনুল ইসলাম।
বক্তব্য রাখেন, সিলেট জেলা ১৪১৮ এর সাধারণ সম্পাদক মুহিব মিয়া, ৭০৭ কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মো. আজাদ মিয়া, কার্যকরী সভাপতি সুন্দর আলী খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. শাহাবুদ্দিন আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন, ২০৯৭ এর কার্যকরী সভাপতি দেলোয়ার হোসেন, ৭০৭ এর কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা মোহাম্মদ আলী, আলতাব চৌধুরী, এম বরকত আলী, কাওছার আহমেদ, সুজন মিয়া, রাজা আহমেদ রাজা, মুহিবুর রহমান এপলো, লিটন আহমেদ, আব্দুল মান্নান, সেবুল আহমেদ, কামরুল ইসলাম, এবাদুল আহমদ, সালাম মিয়া, নুরুল ইসলাম খান, জাহিদ মিয়া, আব্দুল্লাহ, আব্দুল হান্নান, শাহীন আহমেদ, হেলাল উদ্দিন, আনছার আলী, মাহাবুব উদ্দিন প্রমুখ।
এছাড়াও সিলেট জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ঐক্য পরিষদের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
» মঈন উদ্দিন জগিং ক্লাবে সিহাব চৌধুরীর বিদায়ী সংবর্ধনা
Published: ২৯. এপ্রি. ২০২৫ | মঙ্গলবার

তিনি প্রবাস থেকেও দেশের উন্নয়ন ভূমিকা রাখবেন : কয়েস লোদী
শহীদ ডা. মঈন উদ্দিন জগিং ক্লাবের প্রধান পৃষ্ঠপোষক, সিসিকের সাবেক প্যানেল মেয়র (১ম) ও মহানগর বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদী বলেছেন, প্রবাসীরা দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে সর্বদা সাহসী ভূমিকা রেখে যাচ্ছেন। দেশের জন্য তাদের আত্মত্যাগ আমাদের ভুলে গেলে চলবে না। জন্মভূমির মায়া ত্যাগ করে জীবন-জীবিকার তাগিদে দেশের জন্য একজন রেমিটেন্স যোদ্ধা হিসেবে সর্বদা কাজ করে যাচ্ছে।
» বাসদ নেতা আল কাদেরী জয়, ছাত্রনেতা মিরাজ, রিকশা শ্রমিক নেতা রুকন এর নিংশর্ত মুক্তি চাই : বাসদ
Published: ২৯. এপ্রি. ২০২৫ | মঙ্গলবার

নিউজ ডেস্কঃ
চট্টগ্রাম জেলা বাসদ এর ইনচার্জ ও রিকশা, ব্যাটারি রিকশা-ভ্যান, ইজিবাইক সংগ্রাম পরিষদের জেলা আহ্বায়ক আল কাদেরী জয়, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট চট্টগ্রাম জেলা সভাপতি মিরাজ উদ্দিন ও রিকশা শ্রমিক রুকনকে গ্রেপ্তার ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা দায়েরের প্রতিবাদে বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল -বাসদ সিলেট জেলা শাখার উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) বিকাল ৫টায় আম্বরখানাস্থ দলীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে মিছিল বের হয়ে আম্বরখানা পয়েন্টে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সিলেট জেলা বাসদ আহ্বায়ক আবু জাফর এর সভাপতিত্বে ও জেলা সদস্য সচিব প্রণব জ্যোতি পাল এর সঞ্চালনায় বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বাসদ নেতা উজ্জ্বল রায়, চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের আহ্বায়ক নাজিকুল ইসলাম রানা, সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্ট সহ সভাপতি শহীদ আহমদ, সংগ্রাম পরিষদের সহ-সভাপতি মনজুর আহমদ, আলতাফ হোসেন, রণি আহমদ, মাহফুজ আহমেদ, মিজান মিয়া, প্রমূখ।
বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তারা বলেন, গত কয়েকদিন ধরে পুলিশ অবৈধভাবে চট্টগ্রামে ব্যাটারি চালিত রিকশা, ইজিবাইক জব্দ করতে থাকে। ইতিমধ্যে ৩ হাজারের অধিক ব্যাটারি চালিত যান জব্দ করা হয়েছে।
এতে স্ব কর্মসংস্থানে নিয়োজিত শ্রমজীবী দরিদ্র রিকশা চালক ও তাদের পরিবারের মানুষের জীবিকা নির্বাহ করা দুরূহ হয়ে পড়েছে।
অন্যায়ভাবে ব্যাটারি চালিত রিকশা, ইজিবাইক জব্দ করা বন্ধ এবং নীতিমালা প্রণয়ন করে লাইসেন্স প্রদানের দাবিতে আজ চট্টগ্রামের দেওয়ানহাট মোড়ে পূর্ব ঘোষিত সংগ্রাম পরিষদের বিক্ষোভ সমাবেশের কর্মসূচি পালনকাল পুলিশ বিনা উস্কানীতে সমাবেশ পণ্ড করে দেয় এবং সমাবেশ স্থল থেকে সংগ্রাম পরিষদের নেতা চট্টগ্রাম জেলা বাসদের ইনচার্জ আল কাদেরী জয়, ছাত্রনেতা মিরাজ উদ্দিন ও রিকশা শ্রমিক নেতা রুকনকে গ্রেপ্তার করে ডবল মুরিং থানায় নিয়ে যায় এবং ১৯৭৪ সালে শেখ মুজিব সরকার প্রণীত নিবর্তনমূলক কালো আইন ‘বিশেষ ক্ষমতা আইনে’ মামলা দিয়ে আদালতে পাঠায়। আদালত জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরণ করে।
বক্তারা বলেন, এমনিতেই দেশে কর্মসংস্থানের অভাবে কোটি কোটি যুবক বেকার। নতুন কলকারখানা নির্মাণ হচ্ছে না, পুরনো কারখানাও বন্ধ হচ্ছে এতে বেকারত্ব দূর তো হচ্ছেই না উপরন্তু পুরনোরা কাজ হারিয়ে বেকার হচ্ছে।
এমতাবস্থায় নিজেরাই যখন সহায় সম্বল বিক্রি করে একটি রিকশা বা ইজিবাইক কিনে কোন রকমে স্ত্রী-সন্তান পরিবার-পরিজন নিয়ে জীবন ধারন করে বেঁচে আছে তখন সরকারের পুলিশ বাহিনী অন্যায়ভাবে রিকশা উচ্ছেদ ও জব্দ করে তাদের জীবিকা কেড়ে নিচ্ছে যা রিকশা শ্রমিকদের সাথে নির্মম পরিহাস।
বক্তারা বলেন, সংগ্রাম পরিষদের পক্ষ থেকে দীর্ঘদিন ধরে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন করে ব্যাটারি চালিত যানবাহনের লাইসেন্স প্রদানের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে আসলেও বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার তা কর্ণপাত করেনি।
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী অন্তর্বর্তী সরকারও ব্যাটারি চালিত যানবাহনের নীতিমালা প্রণয়ন করে লাইসেন্স দেওয়ার পরিবর্তে বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের মতোই রিকশা-ইজিবাইক অবৈধভাবে জব্দ করে চালকদের হয়রানী করছে।
এই অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে গেলে অতীত সরকারের মতোই আন্দোলনকারীদেরকে গ্রেপ্তার নির্যাতন করছে।
বক্তারা অবিলম্বে চট্টগ্রামের বাসদ নেতা আল কাদেরী জয়, ছাত্র নেতা মিরাজ উদ্দিন, শ্রমিক নেতা রুকন ও নারায়ণগঞ্জের গার্মেন্টস শ্রমিক নেতা সেলিম মাহমুদ এর নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করেন।
» সেবারদূত সামাজিক সংগঠনের কার্যকরী কমিটি গঠিত
Published: ২৯. এপ্রি. ২০২৫ | মঙ্গলবার

নিউজ ডেস্কঃ
সেবারদূত সামাজিক সংগঠনের ২০২৫-২০২৭ সেশনের কার্যকরী কমিটি মঙ্গলবার পুনর্গঠন গঠন করা হয়েছে।
সংগঠনের পরিচালনা পরিষদে রয়েছেন প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক আকতার হোসেন চৌধুরী, জান্নাতি আহমদ রিফানা ও তাহিয়া আনজুম রিমু। পরিচালক দুবাই প্রবাসী আব্দুর রহিম। পরিচালক (অর্থ) মোহাম্মদ ইমন।
অনলাইনে সংগঠনটির পরিচালকবৃন্দের পরামর্শক্রমে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন, আরাফাত হুসাইন রবিন এবং সিনিয়র সহ-সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন মুশফিকুর রহমান মোনায়েম, সহ-সভাপতি হয়েছেন আল-আমিন আহমেদ মুন্না।
সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন, জাকির আহমেদ, সহ-সাধারন সম্পাদক হাফিজুর সাদিক। সাংগঠনিক সম্পাদক বিষ্ণু পদ চন্দ। সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মো. জাহিদ হাসান, অর্থ সম্পাদক মোঃ আহসান হাবীব, সহ-অর্থ সম্পাদক আহমদ আর রাহিম। প্রচার সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম, সহ-প্রচার সম্পাদক মোঃ ফখরুল আমিন। ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক সামছুল ইসলাম।
দুর্যোগ ও ত্রান বিষয়ক সম্পাদক মোঃ রায়েল আহমেদ। কার্যকরী সদস্য লিমন চন্দ্র রাউৎ, কার্যকরী সদস্য মো. নাজমুল হোসেন নাহিদ।
“পরোপকারই পরম ধর্ম” এই স্লোগানকে ধারণ করে মে ২০২৫ সাল থেকে এ কমিটি সংগঠনের সার্বিক কর্মকান্ড চালিয়ে যাবে।
সমাজের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ও মানবতার কল্যাণে “সেবারদূত সামজিক সংগঠন” বিশেষ ভুমিকা রাখবে বলে নব নির্বাচিত সদস্যবৃন্দ প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
» এসওএস চিলড্রেন্স ভিলেজ বাংলাদেশের বন্যার্তদের সহায়তা কর্মসূচী প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠান
Published: ২৯. এপ্রি. ২০২৫ | মঙ্গলবার

ওসমানীনগর প্রতিনিধিঃ
» সিলেট মহানগর ব্যাটারি চালিত রিক্সা মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের স্মারকলিপি প্রদান
Published: ২৮. এপ্রি. ২০২৫ | সোমবার

নিউজ ডেস্কঃ
জাতীয় এবং আঞ্চলিক মহাসড়ক ব্যতিত সিলেট সিটি কর্পোরেশন এলাকায় বৈধভাবে ব্যাটারি চালিত রিক্সা-ইজিবাইক চালানোর অস্থায়ী অনুমতি প্রদানের দাবিতে সিলেটের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ এর কাছে স্মারকলিপি প্রদান করেছেন সিলেট মহানগর ব্যাটারি চালিত রিক্সা/ইজিবাইক মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের নেতৃবৃন্দ।
সোমবার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে সিলেট মহানগর ব্যাটারি চালিত রিক্সা/ইজিবাইক মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আবু বকর সিদ্দিক এর নেতৃত্বে জেলা প্রশাসকের হাতে এই স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, সংগঠনের সভাপতি আনোয়ার হোসেন আনাই, প্রচার সম্পাদক আব্দুস সোবহান, সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল হক, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আক্কাস আলী, সহ সাধারণ সম্পাদক হোসেন আহমদ, কোষাধ্যক্ষ মিজানুর রহমান মুল্লা, ক্রীড়া সম্পাদক মোবারক আলী, সহ ক্রীড়া সম্পাদক আবুল কাশেম, শ্রমিক নেতা আইয়ুব আলী, রেনু মিয়া, আব্দুর রহমান কাঞ্চন, হারুনুর রশিদ, জালাল আহমদ, আব্দুল জলিল, বাহার উদ্দিন প্রমুখ।
স্মারকলিপিতে বলা হয়- সিলেট মহানগর ব্যাটারী চালিত রিক্সা/ইজিবাইক মালিক ও শ্রমিকরা দীর্ঘদিন যাবত সরকারের কাছে বৈধভাবে নাম্বার প্লেট দিয়ে রিক্সা চলাচলের জন্য দাবি করে আসছেন। মালিক শ্রমিকরা বিভিন্ন সংস্থা থেকে ঋণ ও কিস্তি তুলে রিক্সা বানিয়ে সংসার চালিয়ে যাচ্ছেন। ইতিপূর্বে বাংলাদেশের শ্রমিকরা বিভিন্নভাবে অনেক ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন। সেই ক্ষতির পাশাপাশি বর্তমানে সিলেট সিটি কর্পোরেশন ও পুলিশের হয়রানির স্বিকার হচ্ছেন প্রতিনিয়ত।
ব্যাটারী চালিত রিক্সা/ইজিবাইকের সাথে মহানগরীতে প্রায় ১৫-২০ হাজার মানুষ জড়িত আছেন। এমতাবস্থায় ব্যাটারী চালিত রিক্সা বন্ধ করে দিলে এসব মানুষগুলো বেকার হয়ে যাবে। দরিদ্র মানুষগুলো বেকার হয়ে গেলে তারা অপরাধমূলক কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়ার সম্ভবনা রয়েছে। স্বাধীনতার ৫৪ বছর হলেও আজও রিক্সা চালকরা মানুষ হয়ে মানুষ টানেন। বর্তমান সরকারের উন্নয়নের অংশ হিসেবে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে উঠলেও এতে রিক্সা চালকদের উন্নয়নের কোন ছোয়া লাগেনি। তাই ডিজিটালের অংশ হিসেবে রিক্সা চালকদের সিলেট সিটি কর্পোরেশনে ব্যাটারী চালিত রিক্সা চলাচলের অনুমতি দিলে স্বল্প আয়ের মানুষ উপকৃত হবেন।
ব্যাটারী চালিত রিক্সা/ইজিবাইক বাংলাদেশের অন্যান্য জেলায় অবাধে চলাচল করলেও আমাদের সিলেটে কেন ব্যাটারী চালিত রিক্সা চলাচল করতে পারবে না।
বর্তমানে সিলেট শহর এলাকায় সকল রিক্সা/ইজিবাইক চলাচলে বাধা দেওয়ার কারণে মালিক/শ্রমিক এবং তাদের পরিবার আর্থিক ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেন। অন্যদিকে নগরবাসী, স্কুল ও কলেজগামী ছাত্র-ছাত্রীরা এবং তাদের অভিভাবকগণদের যাতায়াতে ব্যাপক অসুবিধা হচ্ছে। পরিবহনের অভাবে অফিস আদালতে নগরবাসীগণ কিংবা নগরের বাহির থেকে আসা জনসাধারণ সময় মতো অফিসে পৌছাতে পারেন না। সবদিক বিবেচনা করে সিলেট সিটি কর্পোরেশন এলাকায় অস্থায়ীভাবে ব্যাটারী চালিত রিক্সা/ইজিবাইক (লাইন্সে ও রেজি: ইস্যু পূর্ব পর্যন্ত) চালাচলে অনুমতি দেওয়া জন্য জোর দাবি জানানো হয়।
স্মারকলিপি নেতৃবৃন্দ ১০ দফা দাবি তুলে ধরেন। দাবিগুলো হচ্ছে- ব্যাটারি চালিত রিক্সা ও ইজিবাইকের রোড পারমিট দেওয়া, রেকার বিল ১০০ টাকা কার্যকর করা, যেখানে-সেখানে জরিমানা না করে পয়েন্টে জরিমানা করা, রিক্সা শ্রমিকদের জন্য আলাদা স্ট্যান্ড তৈরি করে দেওয়া, শ্রমিকদের ড্রাইভিং লাইসেন্স দেওয়া, শ্রমিকদের রেশনের আওতায় আনা, সরকারিভাবে শ্রমিকদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা, সরকারিভাবে শ্রমিকদের বাসস্থানের ব্যবস্থা করে দেওয়া, ট্রাফিক পুলিশের হয়রানী বন্ধ করা, রিক্সাচালক আয়নাল আলালের খুনিদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়ার জোর দাবি জানান।
এ ব্যাপারে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সিলেট সার্কেলের সহকারী পরিচালক, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সংস্থা বনানী ঢাকার চেয়ারম্যান ও শ্রম অধিদপ্তর সিলেটের উপ-মহাপরিচালক বরাবরে পৃথক পৃথকভাবে অনুলিপি প্রদান করা হয়েছে।
» এমসি কলেজের প্রফেসর মো. হুমায়ুন কবীর চৌধুরীর অবসরোত্তর ছুটিতে গমন
Published: ২৮. এপ্রি. ২০২৫ | সোমবার

প্রফেসর হুমায়ুন কবীর বহুমাত্রিক গুণের অধিকারী একজন ভালো মানুষ : প্রফেসর রিয়াজ
এমসি কলেজ প্রতিনিধিঃ
সিলেটের ঐতিহ্যবাহী মুরারিচাঁদ (এমসি) কলেজের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের সদ্য সাবেক বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর মো. হুমায়ুন কবীর চৌধুরী অবসরোত্তর ছুটিতে গমন (পিআরএল) করেছেন।
তাঁর পিআরএল গমন উপলক্ষে সোমবার (২৮ এপ্রিল) বিভাগের পক্ষ থেকে ৫ তলা একাডেমিক ভবনের নিচতলায় বিদায়ী সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রফেসর মো. হুমায়ুন কবীর চৌধুরী চতুর্দশ বিসিএসের একজন শিক্ষক কর্মকর্তা।
এমসি কলেজের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সহযোগী অধ্যাপক শাহ মো. জুলফাজলের সভাপতিত্বে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর আবুল আনাম মো. রিয়াজ।
এসময় তিনি বলেন, এমসি কলেজের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাথে যে ক’জন শিক্ষক ওতপ্রোতভাবে জড়িত, তার মধ্যে প্রফেসর হুমায়ুন কবীর অন্যতম। শিক্ষার্থীবান্ধব এই শিক্ষক অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে তাঁর ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করে গেছেন। তিনি ছিলেন শিক্ষার্থীদের মধ্যমনি। অত্যন্ত মেধাবী এই শিক্ষক কলেজের শিক্ষকদের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের প্রিয় একজন শিক্ষক।
তিনি বহুমাত্রিক গুণের অধিকারী সর্বোপরি একজন ভালো মানুষ। বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় আশা করি শিক্ষার্থীরা প্রফেসর হুমায়ুন কবীর হয়ে ভূমিকা রাখবেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন, এমসি কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আকমল হোসেন, শিক্ষক পরিষদ সম্পাদক প্রফেসর মো. গিয়াস উদ্দিন, সিলেট সরকারি আলিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. মাহমুদুল হাসান, এমসি কলেজের বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর পান্না বসু, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের ইসলামের ইতহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. হাবিবুর রহমান খোকন, এমসির ইতিহাস বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. মোহাম্মদ আমির হামজা মোল্লা, সহকারী অধ্যাপক ইমতিয়াজ তানভীর, সিলেট সরকারি মহিলা কলেজের ইসলামের ইতিহাস বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ আব্দুল বাসিত প্রমুখ।
ইসলামের ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী ইউসুফ আল আজাদ ও খাদিজা আক্তার শশীর যৌথ সঞ্চালনায় শুরুতেই স্বাগত বক্তব্য রাখেন, মাস্টার্স শেষ পর্বের শিক্ষার্থী রাজিব হোসাইন। আর কোরআন তিলাওয়াত করেন হাফিজ মওদুদূর রহমান।
এসময় বক্তব্য রাখেন, বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী মোজাম্মেল হোসেন রুবেল, সালেহ আহমদ, নজরুল ইসলাম, মো. আব্দুল্লাহ, আব্দুল আওয়াল, বুলবুল আহমদ, সুহেল আহমদ, আবুল হোসাইন, শামসুল ইসলাম সাদিক, মাহমুদুল হাসান, সুহাইল আহমদ চৌধুরী, তানজীল চৌধুরী, মারজান উদ্দিন, কাদের বিল্লাহ, আব্দুর রহমান, কলেজ শাখা ছাত্রদলের আহবায়ক সেলিম আহমদ সাগর, শিবিরের সভাপতি ইসমাঈল খান সৌরভ, বিভাগের বর্তমান শিক্ষার্থী হোসাইন, আবু নাসের, তৈয়বুর রহমান আবির, আমজাদ হোসাইন, জামিউর রহমান, মেহেদি হাসান প্রমুখ।
» মধুবন সুপার মার্কেট দোকান মালিক ব্যবসায়ী সমিতির সংবর্ধনা
Published: ২৮. এপ্রি. ২০২৫ | সোমবার

সুষ্ঠু ও সুন্দর ব্যবসায়িক পরিবেশ নিশ্চিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে : দানবীর ড. রাগীব আলী
নিউজ ডেস্কঃ
রাগীব-রাবেয়া ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও মধুবন সুপার মার্কেটর সত্ত্বাধিকারী দানবীর ড. রাগীব আলী বলেছেন, দেশের অর্থনীতির প্রাণশক্তি হলো ব্যবসা বাণিজ্য। তাই সুষ্ঠু ও সুন্দর ব্যবসায়িক পরিবেশ নিশ্চিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
তিনি বলেন, মধুবন সুপার মার্কেট একটি ঐতিহ্যবাহী মার্কেট। মধুবন মার্কেটের ব্যবসায়ীরা অত্যন্ত সুনামের সাথে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন। আগামীতেও এ ধারা অব্যাহত রাখতে মধুবন সুপার মার্কেট দোকান মালিক ব্যবসায়ী সমিতি ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
নবগঠিত মধুবন সুপার মার্কেট দোকান মালিক ব্যবসায়ী সমিতির উদ্যোগে সোমবার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সংবর্ধিত অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে ব্যবসায়ী সমিতির নেতৃবৃন্দ দানবীর ড. রাগীব আলীকে ফুল ও ক্রেস্ট দিয়ে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।
মধুবন সুপার মার্কেট দোকান মালিক ব্যবসায়ী সমিতির কার্যকরী কমিটির সভাপতি মোঃ আলী আকিক এর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মো. মনজুর আহমেদ এর পরিচালনায় এসময় উপস্থিত ছিলেন, লিডিং ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ তাজ উদ্দিন, রাগীব-রাবেয়া ফাউন্ডেশনের সিইও বনমালী ভৌমিক, রাগীব-রাবেয়া ফাউন্ডেশনের সচিব ইঞ্জিনিয়ার মো. লুৎফুর রহমান, মধুবন সুপার মার্কেট দোকান মালিক ব্যবসায়ী সমিতির সহ সভাপতি কফিল আহমেদ, সহ সভাপতি ফখরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক সহ সাধারণ সম্পাদক রুবেল আহমেদ, সহ সাধারণ সম্পাদক রেদওয়ান আহমেদ চৌধুরী, সহ সাধারণ সম্পাদক রাসেল আহমেদ, কোষাধক্ষ রিয়াদ রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক সাব্বির আহমেদ, দফতর সম্পাদক চিরঞ্জিত পাল, সাংস্কৃতিক সম্পাদক জিল্লুর আহমেদ, প্রচার সম্পাদক সানি আহমেদ, সদস্য শেখ জুনেদ আহমেদ, তাজুল ইসলাম, আজাদ আহমেদ, কাজী দিলাল, ছালিক আহমেদ, নজরুল ইসলাম, সুমন সরকার, লিটন আহমেদ, আহমদ সাব্বির, ফয়সাল আহমেদ, সাদেক আহমেদ, জাকির আহমেদ, খালেদ আহমেদ প্রমুখ।
» সুবিদবাজারে গণসংযোগ উপলক্ষে জামায়াতের দাওয়াতি সভা
Published: ২৮. এপ্রি. ২০২৫ | সোমবার

দুর্নীতিমুক্ত মানবিক বাংলাদেশ গঠনে এগিয়ে আসুন : মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম
জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও সিলেট মহানগরী আমীর মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম বলেছেন, মানবতার কল্যাণ সাধন করে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনই জামায়াতের লক্ষ্য। জামায়াত সন্ত্রাস দুর্নীতিমুক্ত ইনসাফভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণে কাজ করে যাচ্ছে।
» ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স পিএলসি, জৈন্তাপুর শাখার উদ্যোগে সাফল্যের ৪১ বছরে পদার্পণ ও গ্রাহক সেবা মাস উদযাপন
Published: ২৭. এপ্রি. ২০২৫ | রবিবার

» সিলেট সরকারী কলেজের মেধাবী শিক্ষার্থী আরিফ হত্যার প্রতিবাদে ও খুনীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
Published: ২৭. এপ্রি. ২০২৫ | রবিবার

নিউজ ডেস্কঃ
সিলেট সরকারী কলেজের মেধাবী শিক্ষার্থী আরিফকে নৃশংসভাবে হত্যার প্রতিবাদে ও খুনী হিরন মাহমুদ নিপুসহ সন্ত্রাসী বাহিনীদের ফাঁসির দাবিতে সচেতন মহল সিলেটের উদ্যোগে রবিবার (২৭ এপ্রিল) বিকেলে নগরীর কোর্টের সামনে এক মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
নিহত আরিফের মা আখি বেগম এর সভাপতিত্বে ও সাংবাদিক আরিয়ান আহমেদ এর সঞ্চালনায় মানববন্ধনে প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন সিলেট জেলা বারের সিনিয়র আইনজীবী ওবায়দুর রহমান।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন আল ইসলাহ একতা কল্যাণ সংস্থার আহ্বায়ক মো. হেলু আহমদ, জোনাকি সামাজিক কল্যাণ সংস্থার সভাপতি মোঃ জালাল উদ্দিন।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন, বৃহত্তর বালুচর শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষা ও সমাজ কল্যাণ সংস্থার সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মাছুমুর রহমান, টিকাদার আব্দুর রহিম মিয়া, মোছাঃ মনোয়ারা বেগম, মোছাঃ ফুলেছা বেগম, শাহানা আক্তার সীমা, ফরহাদ আহমদ, সজিব আহমদ, শাকিল আহমদ। এছাড়াও মানববন্ধনে সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীগণ উপস্থিত ছিলেন।
মানববন্ধনে বক্তরা বলেন, একটি গরীব অসহায় পরিবারের সন্তান ও সরকারি কলেজের মেধাবী শিক্ষার্থী আরিফকে নৃশংসভাবে নিপু ও তার সন্ত্রাসী বাহিনীরা যেভাবে কুপিয়ে হত্যা করেছে, সেইভাবে মানুষ কোন হিংস্র প্রাণীকেও হত্যা করে না। দীর্ঘদিন পার হয়েছে আরিফ হত্যার মামলার বিচারিক কার্যক্রম এখনও ধীর গতিতে চলছে।
এদিকে হিরন মাহমুদ নিপু ও তার সহযোগীরা লোক মারফতে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। ভয়ভীতি দেখিয়ে মামলা প্রত্যাহার করে নেওয়ার জন্য নানাভাবে হুমকি প্রদান করছে। মামলায় চার্জশিট থেকে নিপুর নাম বাদ দেওয়ার জন্য চলছে নানান তালবাহানা।
বক্তারা আরিফ হত্যা মামলার সুষ্ঠু তদন্তে দ্রুত চার্জশিট গঠন করে খুনিদের ফাঁসির দাবি জানান।