কাউন্সিলে মুক্তি ৩৬৮ ভোট এবং মুশফিক ৩৭০ ভোট পান। মুক্তি সদ্যবিলুপ্ত কমিটির আহবায়ক ও মুশফিক যুগ্ম-আহবায়কের দায়িত্ব পালন করেন।

মহানগর যুবলীগের সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন আহবায়ক আলম খান মুক্তি, শান্ত দেব ও সুবেদার মুন্না।

এদের মধ্যে শেষ মূহুর্তে সুবেদার মুন্না প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নেন।

সাধারন সম্পাদক পদের প্রার্থী ছিলেন মুশফিক জায়গীরদার, রায়হান চৌধুরী, আব্দুল লতিফ রিপন ও কলিন্স সিংহ।

এ পদে কলিন্স সিংহ ভোট গ্রহণের আগে সরে দাঁড়ান।

শনিবার (২৭ জুলাই) দুপুর আড়াইটায় সম্মেলনের উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় যুবলীগের চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী।

সম্মেলনের উদ্বোধন পর্ব শেষে রাত আটটার দিকে কাউন্সিলরদের ভোটগ্রহণ পর্ব শুরু হয়। সিলেট মহানগর যুবলীগের কাউন্সিলররা গোপন কক্ষে গিয়ে ব্যালট বাক্সে তাদের ভোট প্রদান করেন।

সম্মেলনের দ্বিতীয় পর্বে সভাপতিত্ব করেন কেন্দ্রীয় যুবলীগের চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী আর পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশীদ।