- সিলেট জেলা সমবায় ইউনিয়ন লিমেটেডের মতবিনিময় সভা
- বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল ফজল স্মরণে শোকসভা অনুষ্ঠিত
- ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের ঈদ পূণর্মিলনী ২৫ এপ্রিল
- সিলেটে কোভিড-১৯ টিকার ৩য় ও ৪র্থ ডোজ প্রদান করা হবে
- সিলেট প্রেসক্লাবের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর অভিনন্দন
- সিলেটে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ডে পালিত
- চালিবন্দর প্রিমিয়ার লীগ ইনডোর ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
- বাংলাদেশ সিএনজি ফিলিং স্টেশন সিলেট বিভাগীয় কমিটির জরুরী সভা শনিবার
- বিশ্ব হিমোফিলিয়া দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
- সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সচেতন নাগরিক ফোরামের মানববন্ধন
» আহসানউল্লাহ মাস্টার হত্যা মামলায় ১১আসামির খালাসের রায় স্থগিত
প্রকাশিত: ২১. জুন. ২০১৬ | মঙ্গলবার
সিলেট বাংলা নিউজ ডেস্কঃ গাজীপুরের জনপ্রিয় আওয়ামী লীগ নেতা ও সংসদ সদস্য আহসান উল্লাহ মাস্টার হত্যা মামলায় ১১ আসামিকে খালাস করে দেওয়া হাইকোর্টের রায় ১৪ জুলাই পর্যন্ত স্থগিত করেছেন চেম্বার আদালত। মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের চেম্বার বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর আদালত স্থগিত করে বিষয়টি শুনানির জন্য আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠিয়ে দেন।
আদালতে স্থগিত আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। সঙ্গে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মাসুদ হাসান চৌধুরী পরাগ।
এর আগে সোমবার ১১ আসামির খালাসের রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।হাইকোর্টের রায়ে খালাস পাওয়া ১১ আসামি হলেন- আমির হোসেন, জাহাঙ্গীর ওরফে বড় জাহাঙ্গীর, ফয়সাল (পলাতক), লোকমান হোসেন ওরফে বুলু, রনি মিয়া ওরফে রনি ফকির (পলাতক), খোকন (পলাতক), দুলাল মিয়া, রাকিব উদ্দিন সরকার ওরফে পাপ্পু, আইয়ুব আলী, জাহাঙ্গীর (পিতা মেহের আলী) ও মনির।
গত ১৫ জুন আওয়ামী লীগ নেতা আহসান উল্লাহ মাস্টার হত্যা মামলা ছয়জনকে মৃত্যুদণ্ড ও আটজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন হাইকোর্ট। অপরদিকে ১১ আসামিকে খালাস দেওয়া হয়। বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি কৃষ্ণা দেবনাথের বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ড পাওয়া আসামিরা হলেন- নুরুল ইসলাম সরকার, নুরুল ইসলাম দিপু, মাহবুবুর রহমান, কানা হাফিজ, সোহাগ, শহিদুল ইসলাম শিপু।
যাবজ্জীবনপ্রাপ্ত আট আসামির মধ্যে রয়েছেন- মোহাম্মদ আলী, সৈয়দ আহমদ হোসেন মজনু, আনোয়ার হোসেন আনু, বড় রতন, ছোট জাহাঙ্গীর, আব্দুস সালাম, মশিউর মিশু। অন্যদেরকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০০৪ সালের ৭ মে গাজীপুরের টঙ্গীর নোয়াগাঁও এম এ মজিদ মিয়া উচ্চবিদ্যালয় মাঠে এক জনসভায় আহসান উল্লাহ মাস্টারকে গুলি চালিয়ে হত্যা করা হয়। তার সঙ্গে খুন হন ওমর ফারুক রতন নামের আরেকজন।
মুক্তিযোদ্ধা আহসান উল্লাহ মাস্টার ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে টঙ্গী থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এর আগে তিনি গাজীপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন।
ঘটনার পরদিন নিহতের ভাই মতিউর রহমান টঙ্গী থানায় ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরো ১০/১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। তদন্ত শেষে এই মামলায় ওই বছরের ১০ জুলাই ৩০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। একই বছরের ২৮ অক্টোবর ৩০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। রাষ্ট্রপক্ষে ৩৪ জন এবং আসামিপক্ষে দুজন সাক্ষ্য দেন।
এই মামলায় ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক শাহেদ নূর উদ্দিন ২০০৫ সালের ১৬ এপ্রিল রায় ঘোষণা করেন। রায়ে বিএনপি নেতা নূরুল ইসলাম সরকারসহ ২২ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড এবং ছয় আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। খালাস পান অন্য দুজন।
এই সংবাদটি পড়া হয়েছে ৪৪৭ বার
সর্বাধিক পঠিত খবর
- হত্যা না করেও ২৬ জনের উপর হত্যা মামলার করলো আওয়ামী লীগ
- সুনামগঞ্জ জেলায় নির্বাচনী হাওয়া; সরেজমিন প্রতিবেদন
- জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি শাহীন আলী গ্রেফতার; উত্তাল দক্ষিণ সুরমা
- তালাকনামা জালিয়াতির দায়ে বিশ্বনাথে কাজী গ্রেফতার; ৭ জন আসামীর উপর গ্রেফতারী পরোয়ানা জারী
- কিডনী রোগীদের জরুরী তথ্য কণিকা জানা আবশ্যক
এই বিভাগের আরো খবর
- সিলেটের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে সর্বজনীন পেনশন স্কীম কার্যক্রমের উদ্বোধন
- এসএমপি ডিবির অভিযানে ভারতীয় চিনি, একটি পিকআপ ট্রাক সহ ৩ জন চোরাকারবারী গ্রেফতার
- নাসকতার মামলায় এডভোকেট নুরুল আমিন এর বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা
- সিলেটে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন
- কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মহানগর বিএনপি নেতা মন্তাজ মিয়া