শিরোনামঃ-

» সিলেটের নতুন ধারার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মুহিবুর রহমান একাডেমি: মবরুর সাজু:

প্রকাশিত: ০৭. জানুয়ারি. ২০১৮ | রবিবার

 

সময়ের সঙ্গে মানুষের জীবনযাত্রায় এসেছে পরিবর্তন তেমনি শিক্ষাক্ষেত্রে শিশুদের  জীবনমান উন্নয়নের স্বপ্ন পূরণে মুহিবুর রহমান একাডেমিতে যোগ হয়েছে নতুনত্ব। দিনবদলের তাগিদে সচেতন সমাজের চাহিদা  যেমন  বাড়ছে, তেমনি আজ কাল

বাহিরের দেশের সাথে তাল মিলিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বাড়ছে প্রতিযোগিতা। তবে এবার সিলেটের স্বনাম ধন্য ফাউন্ডেশন মুহিবুর রহমান ফাউন্ডেশনের শিক্ষা উদ্যোগের একটি প্রতিষ্ঠান মুহিবুর রহমান  একাডেমিতে যোগ হয়েছে শিশুদের স্বপ্নপূরণের জন্য নতুনত্ব ।সিলেটের তুলনামূলক স্কুলের আসবাবপত্রের তুলনায় বলা যায় একটি বেশিই শিক্ষার জন্য একধাপ এগিয়েএকটি স্কুলে যা দরকার তার মধ্যে রয়েছে সবকিছু,  ভিন্নধারার স্কুল বলা যায়  মুহিবুর রহমান একাডেমি । সিলেটের  হজরত শাহজালাল (রহ)সংলগ্ন ৪৫ পায়রা দরগা মহল্লায় এ শিক্ষাঙ্গন। বাংলাদেশের মানচিত্রে এই প্রতিষ্ঠানটির অবস্থান হয়তো একটি বিন্দুর মত। হোক বিন্দু, বিন্দুও সিন্ধু হয় যদি তার থাকে গতি। একটি মহৎ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান একটি শিক্ষণীয় ইতিহাস, তা প্রভাবিত করে প্রতিবেশ, সমাজ, স্বদেশ, নির্মান করে সুস্থ’, শৃঙ্খল সাংস্কৃতিক পরিমন্ডল। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে কোন বিশেষ স্থানের পরিবেশ। তার সদম্ভ পথচলা অনুপ্রাণিত করে সে অঞ্চলের সচেতন শ্রেণিকে হীরকোজ্জ্বল স্বপ্ন দেখতে। তাই কোন বড় মাপের বিদ্যাঙ্গনের ভৌগোলিক মূল্য নয়, গ্রাহ্য তার ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক মূল্য। কোন বিশেষ প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস মানে কোন সমাজের হয়ে ওঠার ইতিহাস, তারুণ্য ও বুদ্ধি প্রকৌশল …

 

 

 

 

সৃষ্টির ইতিহাস। সাতবছর পেরোনো মুহিবুর রহমান একাডেমি সৃষ্টি, প্রজ্ঞায় বেশ প্রাগসর।  সিলেট অঞ্চল দীর্ঘকাল ভাগ্যবিড়ম্বিত ছিল। তবে অর্থ প্রাচুর্যে আজ সে সোনায় সোহাগা হয়েছে এমনও নয়। কিন্তু শিক্ষা সংস্কৃতির পরিবর্তন যে এসেছে সে বিষয়ে সন্দেহ নেই।  তবে একাডেমিতে ডিজিটাল ক্যম্পাস আর শিশুদের ডিজিটাল (প্রযুক্তি) সরন্জামের সাথে ব্যবহারিক শিক্ষা  এটাই সবেচেয় বড় প্রাপ্তি। শিক্ষাগত পরিবর্তনের মূল ধারায় বর্তমান প্রতিষ্ঠানেও সক্রিয় অবস্থান  শিশুদের জন্য প্রয়োজন আনন্দময় সুশিক্ষা। আমাদের সন্তান শিক্ষা জীবনের শুরুটা হয় ঘর থেকে। এরপর বিদ্যালয় জীবনের শুরু। তাই আদরের সন্তানের জন্য বিদ্যালয়ে শুধু শিক্ষা হলেই হয় না, প্রয়োজন হয় আনন্দময় সুশিক্ষা। মুহিবুর রহমান একাডেমি সেই প্রত্যাশিত আনন্দময় সুশিক্ষার জন্যই। যা আমার আপনার সন্তানকে জীবনের প্রথম থেকেই আলোকিত মানুষ হয়ে বেড়ে উঠতে সহায়তা করবে। শিক্ষাপ্রিয় মানুষ সিলেট কমার্স কলেজের চেয়ারম্যান মুহিবুর রহমান প্লে থেকে জি,এস,সি পর্যন্ত অধ্যায়নের ব্যবস্থা রেখে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন।

 

নগরীর পায়রা মুহিবুর রহমান একাডেমি ইংরেজি ও বাংলা মিডিয়াম স্কুলটি শুরু থেকেই অভিভাবকদের আস্থা বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে। যার ফলে বিদ্যালয়টির সুনাম ছড়িয়েছে সিলেট সীমানা ছাড়িয়ে দেশময়।অধ্যক্ষ নুরল ইসলামের নের্তৃত্ব আর একাধিক উদ্যোমী শিক্ষক-শিক্ষিকাদের আপ্রাণ প্রচেষ্টায় বিদ্যালয়টি সকল বোর্ড ও পাবলিক পরীক্ষায় আশানুরূপ সাফল্য ধরে চেষ্টায় মৌনব্রত । ইতোমধ্যে এই সময়ের নতুন ডিজিটিাল ক্যম্পাস শিশুদের মনের প্রফুল¬তায় মন জড়ানোর মতো আলোকিত এক ক্যাম্পাস জয় করেছে সিলেটবাসীর কাছে। পাঠ্য পুস্তেেকর বিরক্তিকর পড়াশুনা, ক্লাসে স্যারদের একঘেয়ামি লেকচার, কলেজের কড়াকড়া সব নিয়ম- কানুনের বাইরে সুন্দর মনোরম পরিবেশে দেশ-বিদেশের খ্যাতনামা কবি-সাহিত্যিকদের বিখ্যাত সব মজার মজার চিত্তকর্ষক গল্প-উপন্যাস-কবিতা পড়ানো হয় এ ক্যাম্পাসে তাদের বৈশষ্টি আভিবাকদের সাথে যোগাযোগ মেধাবী ও কমিউনিটি পযার্য়ে সার্বক্ষণিক আলাাপ আলোচনা। আর এই বিখ্যাত লেখকদের বিখ্যাত বইগুলোর উপর হৃদয়গ্রাহী বিশেষণ করে পড়ানোর তাগিদ দেন এ দেশের বরেণ্য শিক্ষাবিদ, আলোকিত মানুষ গড়ার কারিগর, স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শিক্ষাবিদ মহিবুর রহমান । যে ক্যাম্পাসে রয়েছে প্রতি নিরাপদ মনোরম এবং শব্দ দুষন মুক্ত পরিবেশ খেলাধুলার জন্য বিশাল মাঠ বর্তমান পরিবর্তিত সময়ের দাবি হলো শিক্ষার সঙ্গে সঙ্গে সুষম সহশিক্ষা। এই সময়ের নতুন ডিজিটিাল ক্যম্পাস শিশুদের মনের প্রফুল¬তায় মন জড়ানোর মতো আলোকিত এক ক্যাম্পাস। পাঠ্য পুস্তকের বিরক্তিকর পড়াশুনা, ক্লাসে স্যারদের একঘেয়ামি লেকচার, কলেজের কড়াকড়া সব নিয়ম- কানুনের বাইরে সুন্দর মনোরম পরিবেশে দেশ-বিদেশের খ্যাতনামা কবি-সাহিত্যিকদের বিখ্যাত সব মজার মজার চিত্তকর্ষক গল্প-উপন্যাস-কবিতা পড়ানো হয় এ ক্যাম্পাসে তাদের বৈশষ্টি আভিবাকদের সাথে যোগাযোগ মেধাবী ও কমিউনিটি পযার্য়ে সার্বক্ষনিক আলাাপ আলোচনা। আর এই বিখ্যাত লেখকদের বিখ্যাত বইগুলোর উপর হৃদয়গ্রাহী বিশ্লেষণ করে পড়ানোর তাগিদ দেন এ দেশের বরেণ্য শিক্ষাবিদ, আলোকিত মানুষ গড়ার কারিগর, স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শিক্ষাবিদ মহিবুর রহমান । মুহিবুর রহমান একাডেমি যে ক্যাম্পাসে রয়েছে প্রতি নিরাপদ মনোরম এবং শব্দ দূষণ মুক্ত পরিবেশ খেলাধুলার জন্য বিশাল মাট স্কুল যা নিশ্চিত করার চেষ্টা করছে। ফলে এখানকার শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার পাশাপাশি শিখছে দেশমাতৃকার প্রতি শ্রদ্ধাবোধ আর ভালবাসা। শিক্ষার্থীর কোমল মনের সুপ্ত মেধাকে জাগিয়ে রাখতে এখানে সকল জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস পালন করা হয়। প্রতি বছর আয়োজন করা হয় শিক্ষা সফর, সাংস্কৃতিক ও খেলাধুলা প্রতিযোগিতা এবং পুরস্কার বিতরণীর মতো মনোজ্ঞ আয়োজন। আর এসবই করা হয় শিশুদের মানুষের মতো মানুষ গড়ার এক অসীম প্রতিজ্ঞা থেকে। যা আমার আপনার সন্তানকে আগামীর জীবনে সুপথ দেখাতে সহায়তা করছে। মুহিবুর রহমান একাডেমি সম্পর্কে এর প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক মুহিবুর রহমান বলেন আমাদের প্রাণের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সিলেট কমার্স কলেজ সিলেট বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কলেজের মতো এই মুহিবুর রহমান একাডেমি ও সিলেট ও জাতীয় শিক্ষা উন্নয়নে গরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে বলে আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি , আমাদের শিশুরা প্রিয় ফুলের মতো। তাদের সৌরভে বাংলাদেশসহ সমগ্র বিশ্ব সুশোভিত হবে।

শিক্ষার্থীদের জন্য স্কুলে সুইমিংপুল স্থাপন করলো মুহিবুর রহমান একাডেমী

সিলেটে এই প্রথম শিশুদের জন্য স্কুলেই সাঁতার শেখার জন্য ‘সুইমিংপুল’ সংযোজন করল মুহিবুর রহমান একাডেমি। শিশুদের শারিরিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের পরিকল্পনা নিয়ে স্কুল কর্তৃপক্ষ এ উদ্যোগ নেয়। এর ফলে শিশুরা শিা কার্যক্রমের পাশাপাশি প্রাত্যাহিক জীবনের এক অন্যতম ও জরুরী অনুসঙ্গের সাথে যুক্ত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। ‘সুইমিংপুলে’ শিশুদের সাঁতার শেখানোর জন্য ইতোমধ্যে নিয়োগ দেয়া হয়েছে শারিরীক শিায় অভিজ্ঞ শিকও। নগরীর দরগাহ মহল্লায় অবস্থিত মুহিবুর রহমান একাডেমি’র একাডেমিক ভবনের   তয় শ্রেণী কক্ষের   পার্শেই   অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধার সমন্বয়ে স্থাপিত হয়েছে সুইমিং পুলটি। জানা গেছে, ২০১২ সালে ‘মুহিবুর রহমান একাডেমি’ প্রতিষ্ঠার পর থেকেই এর ব্যতিক্রমি শিশু শিক্ষাবান্ধব অবকাঠামো ও পাঠদান কার্যক্রম নগরীর অভিভাবকসহ সচেতন মহলের নজর কাড়ে। বিশেষ করে পাঠদানের পাশাপাশি শিশুদের শারিরীক ও বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের লক্ষ্যে তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারসহ নানাবিধ ব্যবস্থাগ্রহণ করে একাডেমিক কর্তৃপ শিশুদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ সৃষ্টি হয়। পুঁথিগত প্রথাগত শিক্ষার বৃত্ত ভেঙ্গে শিশুদের জীবনমুখী শিায় উদ্বুদ্ধ করতে স্কুল পরিচালনা কর্তৃপ নানা উদ্যোগ গ্রহণ করে। এ ব্যাপারে স্কুলে প্রতিষ্ঠাতা, অধ্যাপক মো. মুহিবুর রহমান জানান, আজকের নাগরিক জীবনে সাঁতার শেখা শিশুদের জন্য একটি বড়ো চ্যালেঞ্জ, অন্যদিকে সাঁতার না জানলে জীবনের যে কোন পর্যায়েই বিপদের সম্ভাবনা রয়েছে। তিনি জানান, শৈশবই সাঁতার শেখার উপযুক্ত সময় আর স্কুল হলো একটি শিশুর শৈশবের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য আনন্দপীঠ। তাই স্কুলেই সাঁতার শেখার ব্যবস্থা করেছি শিশুদের নিরাপদ জীবনের কথা চিন্তা করেই। তিনি এ ব্যাপারে সকলের সচেতনতা ও সহযোগীতা কামনা করেন।

এই সংবাদটি পড়া হয়েছে ৬৩৬ বার

Share Button

Callender

April 2024
M T W T F S S
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
2930