- ইসলামী আন্দোলন সিলেট মহানগরের ঈদ পূর্ণমিলনী অনুষ্ঠিত
- ছাতকে ডাক্তার মঈন উদ্দিন ট্রাস্টের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প সম্পন্ন
- নগরের হাজারিবাগ থেকে উত্তরপূর্ব পত্রিকার কম্পিউটার ইনচার্জের লাশ উদ্ধার
- ৩২নং ওয়ার্ডে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত বাসা পরিদর্শনে সিলেট মহানগর জামায়াত
- যথাযোগ্য মর্যাদায় শ্রমিকনেতা সুরুজ আলীর শোকসভা পালিত
- নগরীতে তৃষ্ণার্ত মানুষের মধ্যে শরবত বিতরণ করলো লোকনাথ ট্রেডিং
- সিলেট সোসাইটি জুনিয়র ইউনিটির শুকনা খাবার ও কমল পানীয় বিতরণীর উদ্বোধন
- জনগণের সম্পৃক্ততা ছাড়া কোন প্রোগ্রাম বাস্তবায়ন সম্ভব নয় : সিভিল সার্জন মনসির চৌধুরী
- বিশ্ব ম্যালেরিয়া দিবসে সিভিল সার্জন সিলেটের র্যালি ও আলোচনা সভা
- বিপিজেএ সিলেটের ঈদ পুনর্মিলনী ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় ড. মোমেন
» বালাগঞ্জ সরকারি ডি এন উচ্চ বিদ্যালয় শিক্ষক শূনতা; ১১০০ শিক্ষার্থীদের পড়ান ১০ জন শিক্ষক
প্রকাশিত: ৩০. আগস্ট. ২০১৯ | শুক্রবার
মুমিন মিয়াঃ
ছাত্র/ছাত্রী, ক্লাসরুম, ব্ল্যাকবোর্ড, চেয়ার, টেবিল, বেঞ্চ সব আছে। ঘাটতি রয়েছে শিক্ষক! যেখানে ২৫ জন শিক্ষক থাকার কথা সেখানে নামেমাত্র আছেন ১০ জন শিক্ষক। স্কুলটির নাম বালাগঞ্জ সরকারি ডি এন উচ্চ বিদ্যালয়। যেখানে শিক্ষক মাত্র ১০ জন।
১০ জন শিক্ষকের পক্ষে ৫টি শ্রেণীতে ১১টি শাখার ১১০০ শিক্ষার্থীর পাঠদান করানো অসম্ভব। এতে করে শিক্ষার গুণগতমান অর্জন তো দূরের কথা ‘নামের শিক্ষা’ পায় না এখানকার শিক্ষার্থীরা। এ স্কুলটি বালাগঞ্জ ও রাজনগর দুই উপজেলার শিক্ষার্থীরা পড়ালেখা করে ।
সরজমিনে দেখা যায়, স্কুল ভবনটি বেশ সুন্দর।
স্কুলটিতে কম্পিউটার ল্যাব ২টি, শেখ রাসেল ল্যাব ১টি, মাল্টিমিডিয়া ৭টি ক্লাস এবং মুক্তিযোদ্ধা কর্নার ১টি রয়েছে। ভবন নকশায় এই স্কুলটির শ্রেণিকক্ষগুলো বেশ সাজানো। প্রতিটা ক্লাসে ছাত্র-ছাত্রী ভরপুর, ছাত্র-ছাত্রীরা বসে আছে কিন্তু শিক্ষক নেই। ১৯৪৬ সালে এই স্কুলটি প্রতিষ্ঠিত হয়। নতুন ভবন নির্মাণ করা হয়। বিদ্যালয়টিতে সবই আছে, শুধু নেই শিক্ষক। স্কুলের প্রধান শিক্ষক নেই। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে চলছে স্কুল অনেক দিন থেকে।
২০১৮ সালে এই স্কুলটি সরকারিকরণ করা হয় ।
২০১৮ জেএসসি তে জিপিএ ৫ পেয়েছে ৮টি কিন্তু ২০১৯ এসএসসি তে একটিও জিপিএ ৫ পায়নি । আর এজন্য শিক্ষক না থাকার প্রভাব পড়ছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
পাঠদান নিয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বললে স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্র মাহবুবুর রহমান নাহিদ বলে, ‘স্যারে পড়া দিয়া অন্য ক্লাসে চলে যান। আবার পরে এসে পড়া নেন। এভাবে আমাদের পড়ান।
অন্ধকার হয়ে যাচ্ছে ছাত্র-ছাত্রীদের ভবিষ্যৎ। ছাত্র-ছাত্রীদের ভবিষ্যতের কথা ভেবে ১০ জন শিক্ষক পারিশ্রম করে নিয়মিত স্কুলে পড়াচ্ছেন। বর্তমানে তাঁদের ভরসাতেই নিয়মিত স্কুলে যাচ্ছে ছাত্র-ছাত্রীরা।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম বলেন- স্কুল সরকারি হয়েছে কিন্তু এখনো শিক্ষক আত্তীকরণ হয়নি। আত্তীকরণ হয়ে গেলে সরকারিভাবে শিক্ষক দেওয়া হবে। আপাতত কিছু দিন এ রকম চলবে।
স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সাইফুল ইসলাম বলেন- সরকারি নিয়মে ২৫ জন শিক্ষক থাকা প্রয়োজন। বর্তমানে ১০ জন শিক্ষক আছেন। ৫টি শ্রেণীতে ১১টি শাখার মধ্যে প্রায় ১১০০ শিক্ষার্থী রয়েছে। তাদের ভবিষ্যতের কথা ভেবেই এই স্কুলে শীঘ্রই শিক্ষক প্রয়োজন।
এই সংবাদটি পড়া হয়েছে ১০৩৭ বার
সর্বশেষ খবর
- ইসলামী আন্দোলন সিলেট মহানগরের ঈদ পূর্ণমিলনী অনুষ্ঠিত
- ছাতকে ডাক্তার মঈন উদ্দিন ট্রাস্টের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প সম্পন্ন
- নগরের হাজারিবাগ থেকে উত্তরপূর্ব পত্রিকার কম্পিউটার ইনচার্জের লাশ উদ্ধার
- ৩২নং ওয়ার্ডে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত বাসা পরিদর্শনে সিলেট মহানগর জামায়াত
- যথাযোগ্য মর্যাদায় শ্রমিকনেতা সুরুজ আলীর শোকসভা পালিত
সর্বাধিক পঠিত খবর
- হত্যা না করেও ২৬ জনের উপর হত্যা মামলার করলো আওয়ামী লীগ
- সুনামগঞ্জ জেলায় নির্বাচনী হাওয়া; সরেজমিন প্রতিবেদন
- জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি শাহীন আলী গ্রেফতার; উত্তাল দক্ষিণ সুরমা
- তালাকনামা জালিয়াতির দায়ে বিশ্বনাথে কাজী গ্রেফতার; ৭ জন আসামীর উপর গ্রেফতারী পরোয়ানা জারী
- কিডনী রোগীদের জরুরী তথ্য কণিকা জানা আবশ্যক
এই বিভাগের আরো খবর
- সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় জুয়েল আহমদ দক্ষিণ সুরমাবাসীর জন্য আজীবন কাজ করে যাবো
- জৈন্তিয়া কেন্দ্রীয় পরিষদের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন সাংবাদিক গোলজার
- বিশ্বনাথ-ওসমানীনগরে মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে ঈদ উপহার তুলে দিলেন প্রতিমন্ত্রী শফিক চৌধুরী
- ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে গোলাপগঞ্জ সোসাইটি অব মিশিগান ইউএসএ এর ডেউটিন বিতরণ