- সিলেটের আহবাব ও ফয়েজ নিউইয়র্ক মহানগর বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক
- কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মাহাবুবুর রহমান চৌধুরীর সাথে ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন সিলেটের সৌজন্য স্বাক্ষাৎ
- ফুডগ্রেডবিহীন ড্রামের ভোজ্যতেল ব্যবহারের প্রতিবাদে ক্যাব সিলেট জেলা কমিটির মানববন্ধন কর্মসূচী পালন
- সিলেটের শাহ্জালাল মাজার থেকে ফেরার পথে যুবক নিখোঁজ
- জাফরাবাদ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে ছাত্রীদের নামাজ কক্ষের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
- হিজড়া যুব কল্যাণ সংস্থার এসসিজি প্রকল্পের উদ্যোগে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস পালন
- সিলেটে কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন
- কবি রওশন আরা বাঁশি খূৎহৈবম এর পঞ্চম কাব্যগ্রন্থ “মেঘ ছুঁয়েছে মন” এর মোড়ক উন্মোচন
- মে দিবসের মিছিল-সমাবেশ সফল করুন : সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্ট
- বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে সিলেট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা সপ্তাহ শুরু
» উইমেন্স হসপিটালের ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু, কোর্টে মামলা দায়ের
প্রকাশিত: ২৯. আগস্ট. ২০১৬ | সোমবার
সিলেট বাংলা নিউজঃ সিলেট উইমেন্স মেডিকেলের চেয়ারম্যান, পরিচালক, ডাক্তারসহ ৮ জনকে আসামী করে মহানগর মুখ্য হাকিম আদালতে মামলা দায়ের করেছেন সিলেট নগরীর লোহারপাড়া এলাকার বাসিন্দা শেখ মোহাম্মদ আলমগীরের স্ত্রী ইয়াসমীন আক্তার শাবানা (৩৩)। গত ২৩ আগস্ট তিনি মামলাটি দায়ের করেন। মামলা নম্বর সি আর ১০১৩/১৬।
হাসপাতালের ভুল চিকিৎসার কারণেই তার স্বামীর মৃত্যু হয়েছে উল্লেখ করে মামলাটি দায়ের করেন শাবানা।
মামলায় আসামী করা হয়েছে সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চেয়ারম্যান ওয়ালি তছর উদ্দিন (৫২), ভাইস চেয়ারম্যান বশির উদ্দিন (৫০), পরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডা. মো. তোজাম্মেল (৫০), মেডিসিন বহির্বিভাগের ডা. শাহীন (৩৩), ডা. ইমদাদুল হক চৌধুরী (৩৩), ডা. ইশরাক তাসমিন ঈশা (২৫), ইন্টার্ন চিকিৎসক ডা. শান্ত, শম্পা রাণী দাস (৩০)।
মামলার অভিযোগে শাবানা উল্লেখ করেছেন, ‘২০১৬ সালে ২৫ এপ্রিল দুপুরে তার স্বামীকে উইমেন্স মেডিকেলের ইমার্জেন্সী বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে সেখানে কোন ডাক্তার না পাওয়ায় মেডিসিন বিভাগের ডা. শাহীনের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়।
ডা. শাহীন রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি দেন। ভর্তির পর দুপুরে ডা. ইমদাদুল হক, ইসরাত ঈশা রোগীকে দেখে বিভিন্ন পরীক্ষা দেন।
রাত ৯ টার দিকে রিপোর্ট আসে। নির্ধারিত সময়ের অনেক পরে আমাদের কাছে পৌঁছানো হয় রিপোর্ট। রিপোর্ট দেখে ডিউটিরত ডাক্তার ডা. ইমদাদ ও ডা. ঈশার কাছে গেলে তারা বলেন রোগীর মাথার একটি রগ শুকিয়ে গেছে। ঔষধ দিলে ভালো হয়ে যাবে।
শাবানা জানান- এসময় তারা রিপোর্টটির বিষয়বস্তু প্রফেসর ডা. শহিদুল ইসলাম হকের সাথে আলাপ করার অনুরোধ করলেও ডাক্তাররা শোনেননি। তারা প্রয়োজন নেই বলে বিষয়টি এড়িয়ে যান।
পরদিন ডা. শহীদুল ইসলাম এসে দায়িত্বরত ডাক্তারদের বলেন- এ রোগীকে এখানে কে ভর্তি করেছে? এর চিকিৎসা তো এখানে নেই। ‘নিউরো মেডিসিন’ বিভাগের চিকিৎসা প্রয়োজন এ রোগীর।
পরে অভিযুক্তদের ছাড়পত্রে ২৬ এপ্রিল রোগীকে সিলেট ওসমানী হাসপাতালে নেওয়া হলে তারা বলেন অনেক দেরি হয়ে গেছে। রোগীকে বাঁচানো যাবে কি না সন্দিহান হয়ে পড়েন ওসমানীর হাসপাতালের চিকিৎসকরা।
পরে ওইদিন দুপুরে পৌণে ২ টায় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন শেখ মোহাম্মদ আলমগীর।
মামলার অভিযোগে ইয়াসমীন আক্তার শাবানা দাবি করেছেন, সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চরম গাফিলতির কারণে আর ডাক্তারদের ভূল চিকিৎসার কারণেই তার স্বামীর মৃত্যু হয়েছে। তিনি এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার দাবি করেছেন।
এই সংবাদটি পড়া হয়েছে ৪৪৬ বার
সর্বশেষ খবর
- সিলেটের আহবাব ও ফয়েজ নিউইয়র্ক মহানগর বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক
- কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মাহাবুবুর রহমান চৌধুরীর সাথে ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন সিলেটের সৌজন্য স্বাক্ষাৎ
- ফুডগ্রেডবিহীন ড্রামের ভোজ্যতেল ব্যবহারের প্রতিবাদে ক্যাব সিলেট জেলা কমিটির মানববন্ধন কর্মসূচী পালন
- সিলেটের শাহ্জালাল মাজার থেকে ফেরার পথে যুবক নিখোঁজ
- জাফরাবাদ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে ছাত্রীদের নামাজ কক্ষের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
সর্বাধিক পঠিত খবর
- হত্যা না করেও ২৬ জনের উপর হত্যা মামলার করলো আওয়ামী লীগ
- সুনামগঞ্জ জেলায় নির্বাচনী হাওয়া; সরেজমিন প্রতিবেদন
- জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি শাহীন আলী গ্রেফতার; উত্তাল দক্ষিণ সুরমা
- তালাকনামা জালিয়াতির দায়ে বিশ্বনাথে কাজী গ্রেফতার; ৭ জন আসামীর উপর গ্রেফতারী পরোয়ানা জারী
- কিডনী রোগীদের জরুরী তথ্য কণিকা জানা আবশ্যক